Wednesday, March 29, 2023

Viral News: পৃথিবী থেকে হাজার হাজার মানুষ বন্দি করবে এলিয়েনরা! ভাইরাল চাঞ্চল্যকর দাবি

তবে কি আর বেশিদিনের অপেক্ষা নেই! খুব শীঘ্রই পৃথিবীতে আসতে চলেছে এলিয়েন? ট্রাইল ট্রাভেলারের দাবি ঘিরে জল্পনা।
অন্য গ্রহের প্রাণীদের নিয়ে পৃথিবার মানুষের কৌতুহলের অন্ত নেই। আর বিগত দিনে যেভাবে একের পর এক এলিয়েনের খবর শিরোনামে আসছে তাতে এলিয়েনরা কি পৃথিবী দখল করে নিচ্ছে, এই প্রশ্নই যেন সকলকে ভাবাচ্ছে। হলিউডে প্রায়ই সুপারহিরোদের টাইম ট্র্যাভেল করতে দেখা যায়। আপাতভাবে কাল্পনিক মনে হলেও যদি আচমকাই একদিন এলিয়েন পৃথিবী আক্রমণ করে? শুনতে অবাক লাগলেও পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা নিজেদের টাইম ট্র্যাভেল করেছেন বলে দাবি করেন। তেমনই এক ট্রাইম ট্রাভেলার সম্প্রতি এলিয়েনরদের নিয়ে যা দাবি করেছেন তা ঘিরেই বেশ চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

অতীত এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা সকলেই কৌতূহলী। আজ যেখানে দাঁড়িয়ে রয়েছি, 100 বছর এগিয়ে বা পিছিয়ে গেলে কেমন হবে সবকিছু? এই ধরনের নানা প্রশ্ন প্রায় কম-বেশি সকলের মনেই রয়েছে। আর এই জল্পনা-কল্পনা থেকেই বারবার উঠে এসেছে টাইম ট্রাভেলের কথা। কিন্তু টাইম ট্রাভেল কি বাস্তবেও সম্ভব? সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ট্রাইম ট্রাভেলের দাবি শুনলে কিন্তু গায়ে কাঁটা দেবে। একজন স্বঘোষিত টাইম ট্রাভেলার দাবি করেছেন যে শীঘ্রই এলিয়েনরা আমাদের কাছ থেকে পৃথিবী ছিনিয়ে নিতে চলেছে।

টিকটকে এনো অ্যালারিক নামে এক ব্যক্তি তাঁর theradiantimetraveler-অ্যাকাউন্টে দাবি করেছেন, তিনি একজন টাইম ট্র্যাভেলার। যিনি 2671 সাল থেকে 2023 সালে এসেছেন। একটি ভিডিয়োতে তিনি বলেছেন যে খুব শীঘ্রই এলিয়েনরা পৃথিবীতে আসতে চলেছে। শুধু তাই নয়, এলিয়েনরা তাদের সঙ্গে প্রায় 8 হাজার পৃথিবীর মানুষকে নিয়ে যাবে। এমনকী তিনি এও দাবি করেন যে মানুষের কাছ থেকে পৃথিবী কেড়ে নেওয়ার উদ্দেশ্য নিয়েই ডিসট্যাট নামের ভিন্ন প্রজাতির এলিয়েনরা এই গ্রহে পা রাখতে চলেছে।

যদিও স্বঘোষিত টাইম ট্রাভেলারের দাবি শুনে অনেকেরই মনে হতে পারে যে এলিয়েনরা এলেই কী মানুষ এত সহজে পৃথিবী ছেড়ে দেবে ? এপ্রসঙ্গে তিনি তাঁর যুক্তি রয়েছে, এলিয়েনদের সঙ্গে মানুষের যুদ্ধ হবে যেখানে আমরা জিততে পারব না। আবার চ্যাম্পিয়নস নামে আরও এক প্রজাতির এলিয়েন পৃথিবীতে আসবে যারা আমাদের ডিসট্যাট এলিয়েন থেকে রক্ষা করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

ভিনগ্রহ এবং সেখান থেকে আসা ভিনগ্রহী প্রাণী এই দুই নিয়েই আমাদের কল্পনার শেষ নেই। কিন্তু আমরা হয়ত বুঝতে পারি না, আর ওরা আমাদের অজান্তেই 'দরজার' কলিং বেলে নক করে যাচ্ছে ভিনগ্রহীরা। তাহলে ওরা কি সত্যিই আছে? এই নিয়ে মানুষের জল্পনা এমনিতেই শেষ নেই। তারই মধ্যে ভিডিয়োটি টিকটিকে প্রকাশ হওয়ার পরই এলিয়েন প্রসঙ্গে হুলস্থুল কাণ্ড পরে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

Saturday, March 18, 2023

ভারতের সাথে ডিজেল পাইপলাইন থেকে কতটা লাভ পাবে বাংলাদেশ

ভারত থেকে ডিজেল আমদানির জন্য তৈরি করা বাংলাদেশ–ভারত মৈত্রী পাইপলাইন দিয়ে আমদানি করা ডিজেল দিয়ে উত্তরাঞ্চলের ষোল জেলার চাহিদা পূরণ করার আশা করছে কর্তৃপক্ষ এবং এ জন্য খরচও আগের চেয়ে কমবে বলে দাবি করছে তারা। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আজ শনিবার এই পাইপলাইনটির ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেছেন। যে চুক্তির আওতায় এই পাইপলাইন তৈরি করা হলো এবং ডিজেল আমদানি করা হবে তাতে কি আছে তা বিস্তারিত প্রকাশ না করায় এ পাইপলাইন বাংলাদেশকে জ্বালানীর ক্ষেত্রে অতিমাত্রায় ভারত নির্ভর করে তোলে কি-না তা নিয়েও উদ্বেগ আছে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন বা বিপিসি অবশ্য বলছে এতদিন যে পদ্ধতিতে ভারত থেকে ডিজেল আনা হচ্ছিলো সেটি আদর্শ ছিলো না বরং এখন নতুন পাইপলাইন হয়ে যাওয়ায় ‘তুলনামূলক কম খরচে’ এবং ‘রিয়েল টাইমে’ জ্বালানি পাওয়া যাবে। তবে জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এজাজ হোসেন বলছেন এখানে শুধু তেল আনাটা সহজ হচ্ছে আর কোনো কিছুই বাংলাদেশ পাচ্ছে না। "এই পাইপলাইনে আনা জ্বালানি তো কম বা সাশ্রয়ী দামে পাবে না। আবার এখানে কোনা গ্যারান্টেড সাপ্লাইয়ের বিষয়ও নেই। যে পরিমান তেল আসবে তা খুব বড় কিছু নয়," বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি। বিপিসি চেয়ারম্যান এ বি এম আজাদ অবশ্য বলেছেন নতুন পাইপলাইনের মাধ্যমে কম খরচে উত্তরাঞ্চলের ষোলো জেলায় নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ করতে সক্ষম হবেন তারা। যদিও জ্বালানি বিশেষজ্ঞ এবং ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনের উপদেষ্টা শামসুল আলম বলছেন কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে ভারতের আদানি গোষ্ঠীর সাথে যে অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের হয়েছে তাতে এই পাইপলাইন নিয়ে ভারতের সঙ্গে চুক্তির বিস্তারিত প্রকাশ না করলে বলা কঠিন যে এতে বাংলাদেশের লাভ হবেই। “ভারতের দুটি প্রতিষ্ঠান এই সীমান্ত পাইপলাইন দিয়ে ডিজেল পাঠাবে। তারাও যদিও আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে যখন তখন দাম বাড়িয়ে বাংলাদেশকে বিপাকে ফেলে তার থেকে সুরক্ষাকবচ কি ? তা নিয়ে সংসদ বা মন্ত্রিসভা কোথাও কথা হয়েছে?” বলছিলেন মি. আলম। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে ব্যবহৃত জ্বালানির পঁচাত্তর শতাংশই ডিজেল এবং দেশে ডিজেলের চাহিদা প্রায় ৪৬ লাখ টন। এর আশি ভাগই সরকারকে আমদানি করতে হয়। ২০১৭ সাল থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত প্রতি মাসে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রেলওয়ের মাধ্যমে দুই হাজার দুশো টন ডিজেল আমদানি হয় বাংলাদেশে।

মাহিয়া মাহিকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন চিত্রনায়িকা পরীমনি। বলেছেন, আইনের এই খেলা...

চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহিকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা পরীমনি। বলেছেন, আইনের এই খেলা বন্ধ হোক।
এ নিয়ে শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে মাহির দুটি ছবি পোস্ট করে পরীমনি লেখেন, ‘এইটা কোনো কথা না ভাই। চুপ করে থাকতে থাকতে কখন যে বোবা হয়ে যাব আমরা। দেখছেন মাহির দিকে। বুক কাঁপল না আপনাদের!’ তিনি আরও লেখেন, ‘একজন অন্তঃসত্ত্বার এই শারীরিক ও মানসিক ধকলের দায়ভার কে নিচ্ছে তাহলে! আইনের এই খেলা বন্ধ হোক। মাহিকে অনতিবিলম্বে মুক্তি দেয়া হোক।’ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পুলিশের করা মামলায় শনিবার বেলা ১২টার দিকে বিমানবন্দর এলাকা মাহিকে গ্রেপ্তার করে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ। শনিবার গ্রেপ্তারের পর তাকে গাজীপুর চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে (সিএমএম) পাঠানো হয়। বিচারক রিমান্ড নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এদিকে কারাগারে যাওয়ার সাড়ে ৩ ঘণ্টা পরেই জামিন মিলেছে নায়িকার। বিকেল ৫ টায় দিকে মাহিকে জামিন দেন আদালত। গর্ভবতী ও সেলিব্রেটি বিবেচনায় আদালত এ আদেশ দেন বলে জানান মাহির আইনজীবী অ্যাডভোকেট আনোয়ার।
শুক্রবার রাতে গাজীপুরের বাসন থানার এসআই রোকন মিয়া বাদী হয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মাহি ও তার স্বামী রাকিব সরকারের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন। এছাড়া জমি দখলের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে হুকুমের আসামি করে আরও একটি মামলা করেছেন স্থানীয় বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন। এদিকে শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ফেসবুক লাইভে গ্রেপ্তার হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেন এই চিত্রনায়িকা। সৌদি আরব থেকে করা সেই ফেসবুক লাইভে মাহি বলেন, ‘হতে পারে আমি দেশে আসার সঙ্গে সঙ্গে হয়তবা আমরা অ্যারেস্ট হতে পারি। যা হবার হবে, আমরা ফেস করব।’ এসপি

মাহিয়া মাহিকে রিমান্ডে নিতে চায় পুলিশ

এবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলাসহ দুই মামলায় গ্রেফতার চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহিকে রিমান্ডে নিতে চায় গাজীপুর মহানগর পুলিশ। আজ শনিবার ১৮ মার্চ দুপুর ১২টার দিকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) সদস্যরা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে। এদিকে গ্রেফতার- পরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন, মাহি দেশে ফেরার পর বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি প্রক্রিয়া শেষে দ্রুতই তার রিমান্ড চাওয়া হবে আজই। আর মাহির স্বামী রকিব সরকার এখনও পলাতক রয়েছেন। এদিকে মাহির অন্তঃসত্ত্বার বিষয়ে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা এই বিষয়ে অবগত নই; সেটা কোর্ট দেখবেন।’ ফেসবুকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের বিরুদ্ধে ‘ঘুষ’ নেয়ার অভিযোগ তোলেন মাহি। পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অভিযোগে মাহিয়া মাহি ও রকিব সরকারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে বাসন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রোকন মিয়া বাদী হয়ে এ মামলা করেন। এ ছাড়া জমি দখলের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে হুকুমের আসামি করে আরও একটি মামলা করেন স্থানীয় বাসিন্দা ইসমাইল হোসেন।

এক সময় মালাই-মাখন খাওয়ানো পাক তালিবানই এখন ইসলামাবাদের হাড় হিম করা দুশমন

বছর ২২ আগে আফগানিস্তানে যখন বড়সড় রাজনৈতিক পালাবদল চলছিল, সেই সময়ে পাক-আফগান সীমান্তে পোঁতা হয়েছিল ‘তেহরিক ই তালিবান পাকিস্তান’ (টিটিপি) নামে এক জঙ্গি সংগঠনের বীজ। যারা সাধারণ ভাবে পরিচিত পাক তালিবান বা পাকিস্তান তালিবান নামে। এক সময় ইসলামাবাদের রাজনৈতিক শক্তির একটি বড় অংশের মদতপুষ্ট সেই জঙ্গি সংগঠনই এখন হয়ে উঠেছে ইসলামাবাদের ‘ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন’।
রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ভাবে এখন টালমাটাল পরিস্থিতি চলছে পাকিস্তানে। এই অবস্থায় নখদাঁত বার করে পাকিস্তানকে টুকরো করতে উদ্যত টিটিপি। ইসলামাবাদের সার্বভৌমত্বকে প্রতি মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে ওই জঙ্গি সংগঠন
আমেরিকার মাটিতে আল কায়দার টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর আফগানিস্তানে তখন চলছে আমেরিকার সামরিক অভিযান। মূল আফগান ভূখণ্ড ছেড়ে বহু তালিবান যোদ্ধা তখন আশ্রয় নিয়েছেন পাক-আফগান সীমান্তের খাইবার-পাখতুনখাওয়া এলাকায়। আশ্রয় নিয়েছিলেন অজস্র উজবেক এবং চেচেন জঙ্গিও। তাঁদের সাহায্য নিয়ে পাক-আফগানিস্তান সীমান্তের একাধিক গোষ্ঠীকে একত্রিত করে টিটিপি গড়ে তোলেন মেহসুদ। ওয়াজিরিস্তান হয়ে ওঠে টিটিপির ঘাঁটি। অনেকে ওই এলাকাকে আখ্যা দিয়েছেন ‘যোদ্ধাদের প্রজননক্ষেত্র’ নামে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, জন্মলগ্ন থেকে এখনও পর্যন্ত আফগানিস্তানের তালিবান গোষ্ঠী এবং আল কায়দার মতো জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রেখে চলেছে টিটিপি। পাশাপাশি, টিটিপিকে নানা সাহায্য দিয়ে পুষ্ট করেছিল পাকিস্তানের রাজনৈতিক শক্তির একটি বড় অংশও। বিশেষজ্ঞদের মতে, ওই জঙ্গিগোষ্ঠীটি আসলে ৯/১১ হামলার পর আল কায়দার জিহাদি নীতিরই অন্যতম ফসল।

বিশেষজ্ঞদের মতে, জীবদ্দশায় আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরি এবং আফগান তালিবান নেতা মোল্লা মহম্মদ ওমরের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল টিটিপি নেতৃত্বের। আফগানিস্তানে আমেরিকার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই চলাকালীন টিটিপি সেখানে যোদ্ধা সরবরাহ করত বলেও মত অনেকেরই।

টিটিপির ঘোষিত উদ্দেশ্য পাক-আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী উপজাতি এলাকা (ফেডারেলি অ্যাডমিনিস্টার্ড ট্রাইবাল এরিয়া বা ফাটা) এবং খাইবার-পাখতুনখাওয়া প্রদেশে স্বশাসন চালু করা। পাশাপাশি, ওই সব এলাকায় শরিয়তি আইন কঠোর ভাবে প্রয়োগ করাও এই সংগঠনের ঘোষিত লক্ষ্য।
অতি সম্প্রতি উত্তর পাকিস্তানে সমান্তরাল সরকার গঠনের ঘোষণা করে দিয়েছে টিটিপি। এর জন্য পৃথক মন্ত্রকও ঘোষণা করা হয়েছে। টিটিপির মুখপত্র ‘দ্য খোরাসান ডায়েরি’তে প্রতিরক্ষা, গোয়েন্দা, বিচার, অর্থনীতি, রাজনীতি, শিক্ষা, তথ্য, ফতোয়া জারি, পরিকাঠামো নির্মাণের মতো কয়েকটি মন্ত্রকের কথা লেখা হয়েছে।

আমরা আরাভ খানকে খুঁজে বের করতে সহযোগিতা করেছি: হিরো আলম

খুনের মামলার পলাতক আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানকে গ্রেপ্তার করতে না পারা পুলিশের ব্যর্থতা বলে মনে করেন আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। তিনি বলছেন, ‘খুনের মামলায় অভিযুক্ত একজন আসামিকে এত দিন খুঁজে না পাওয়া বা গ্রেপ্তার করতে না পারার ব্যর্থতা পুলিশের। আমরা তাঁকে খুঁজে বের করতে পুলিশকে সহযোগিতা করেছি। আমরা ফেসবুকে পোস্ট না দিলে, দুবাই না গেলে আরাভ খানের আসল পরিচয় কেউ জানত না।’

দুবাই থেকে মুঠোফোনে আজ শনিবার প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। রবিউল ইসলামের সোনার দোকান ‘আরাভ জুয়েলার্সের’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে হিরো আলম আগামীকাল রোববার দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন। সকাল আটটায় ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা আছে তাঁর।

খুনের মামলার পলাতক আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানকে গ্রেপ্তার করতে না পারা পুলিশের ব্যর্থতা বলে মনে করেন আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। তিনি বলছেন, ‘খুনের মামলায় অভিযুক্ত একজন আসামিকে এত দিন খুঁজে না পাওয়া বা গ্রেপ্তার করতে না পারার ব্যর্থতা পুলিশের। আমরা তাঁকে খুঁজে বের করতে পুলিশকে সহযোগিতা করেছি। আমরা ফেসবুকে পোস্ট না দিলে, দুবাই না গেলে আরাভ খানের আসল পরিচয় কেউ জানত না।’

দুবাই থেকে মুঠোফোনে আজ শনিবার প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। রবিউল ইসলামের সোনার দোকান ‘আরাভ জুয়েলার্সের’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে হিরো আলম আগামীকাল রোববার দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন। সকাল আটটায় ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা আছে তাঁর।